লেখাটার টাইটেল দিয়েছিঃ- *নেই আজ*
নেই আজ ‘হযরত আবু বকর(রা.)’নেই আজ ‘হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব(রা.)’
নেই আজ ‘হযরত উসমান(রা.)’
নেই আজ ‘শের-ই মাওলা’ খ্যাতি ‘হযরত আলী(রা.)’
নেই আজ ‘আল্লাহর তরবারি’ খ্যাতি পাওয়া ‘খালিদ বিন ওয়ালিদ’ (যার নাম শোনামাত্র কাফেররা যুদ্ধের ময়দান/দূর্গ ছেড়ে পালাত। শুধু এই না তার নামের পাশে পরাজয় শব্দটি যায় না..)’
নেই আজ স্পেন,পর্তুগাল,দক্ষিন-পশ্চিম ফ্রান্স জয়ী ‘তারিক বিন যিয়াদ’
*[তার নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী অগ্রসর হতে হতে বর্তমান ফ্রান্সের প্রায় ৭০% ভূমি জয় করে ফেলেছিলেন]*
নেই আজ আব্বাসীয় খেলাফতের খলিফা ‘মুতাসিম বিল্লা’ যিনি এক মুসলিম নারীর আর্তনাদে তাকে রক্ষা করতে শত্রুপক্ষের পুরো রাজ্যটাই ধূলিসাৎ করে দিয়েছিলেন।
*(আর আজ প্রতিদিন এমন কতো নারী আর্তনাদ করছে কিন্তু তাদের বাচাবার মতো কোনো ‘মুতাসিম বিল্লা’ নেই)*
নেই আজ ‘সুলতান সালাউদ্দিন আয়ূবী’ যিনি ক্রুসেডারদেরকে নাকে চুবানি খাইয়েছিলেন আর জয় করেছিলেন ‘জেরুজালেম’ সেই সাথে রক্ষা করেছিলেন মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান ‘মাসজিদুল আল-আকসা’
নেই আজ ‘সুলতান আল্প আর্সালান’ যিনি বায়জেনটিন্দের দৌড়ের ওপর রেখেছিলেন।
নেই আজ “দ্য ব্যাটেলিয়ন” খ্যাতি ‘সুলতান সাইফউদ্দিন কুতুজ’ যিনি অর্ধ পৃথিবী ধ্বংস করে দেওয়া চেঙ্গিস খানের মোঙ্গল বাহিনীকে থামিয়ে দিয়েছিলেন।
নেই আজ “দ্য প্যান্থার” খ্যাতি “সুলতান রুকুনউদ্দিন বাইবার্স”। যার নাম শুনলে কাফেরদের তৃষ্ণা পেতো..।
নেই আজ তৎকালীন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী বাদশা ‘সুলতান মানসা মুসা’। যিনি পাশ্চিম আফ্রিকার মালি রাজ্যের সুলতান ছিলেন তার মহাকাব্য হচ্ছে “হজ্জ্ব টু মক্কা” তিনি হজ্জ্বে যাবার পথে মিশরের সুলতানের দাওয়াতে বিরতি নেন এবং সেইসময় তিনি এতো সম্পদ(স্বর্ন) দান করেন যে কয়েক বছরের জন্য মিশরের অর্থনীতি ধ্বসে যায়।
*(যেই জাতির মানসা মুসার মতো ধনাঢ্য ব্যক্তি ছিলেন সেই জাতি আজ না খেয়ে দিনযাপন করছে)*
নেই আজ “ঈয়িলদ্রীম(বজ্রপাত)” খ্যাতি ‘সুলতান বায়েজিদ ঈয়িলদ্রীম’ যিনি তরবারি হাতে বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে সবকিছু ধ্বংস করে দিতেন।
নেই আজ “বিজেতা” খ্যাতি সুলতান মেহমেত আল-ফাতিহ। যিনি প্রায় দুই হাজার বছর (খৃষ্টপূর্ব থেকে ১৪৫৩খৃঃ পর্যন্ত) সময় ধরে “অজয় দূর্গ” খ্যাতি অর্জন করা এক দূর্গ জয় করেছিলেন এবং আমাদের নবী “হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের” ভবিষ্যৎবানী সত্য করেছিলেন। সেই শহরেটির নাম হচ্ছে “কন্সট্যান্টিনোপল” বর্তমানে “ইস্তানবুল(ইসলামের শহর)”
*[বিঃদ্রঃ-(১); কন্সট্যান্টিনোপল নিয়ে নবীর বানী-;
“লা তাফতাহান্না আল কুস্তান্তিনিয়্যা ওয়া লানি'মা আল আমিরু আমিরুহা ওয়া লানি'মাল জাইশু যালিকা আল জাইশ”
অর্থঃ- নিশ্চয়ই আমার উম্মতেরা একদিন কন্সট্যান্টিনোপল জয় করবে আর কতোই না উত্তম হবে সেই সেনাবাহিনী, আর কতোই না উত্তম হবে সেই সেনানায়ক]*
*[বিঃদ্রঃ-(২); সুলতান মেহমেত আল-ফাতিহ ইউরোপের বেশকিছু অঞ্চল জয় করেছিলেন। তিনি একটুর জন্য ইতালি জয় করতে পারেননি। দূর্গ অবরোধ অবস্থায় স্বাভাবিক ভাবে মৃত্যুবরন করেন।]*
নেই আজ “মক্কা-মদিনার রক্ষক/দাস” খ্যাতি পাওয়া ‘সুলতান সেলিম’ যার মৃত্যুতে পশ্চিমার রাজারা নতুন শ্যাম্পেইনের বোতল খুলতে খুলতে বলেছিলেন “আজ ইসলামের এক সিংহের মৃত্যু হয়েছে”
*[বিঃদ্রঃ- উসমানীয় সুলতানেরা পুরো পৃথিবীর কাছে নিজেদের সুলতান দাবী করলেও মক্কা আর মদিনার বেলায় নিজেদের ‘দাস’ বলতেন। তথা ‘মক্কা মদিনার’ দাস]*
নেই আজ “আল-কানুনি” খ্যাতি ‘সুলতান সুলেইমান’। যার রাজত্বকালকে উসমানী সাম্রাজ্যের স্বর্নযুগ বলা হয়। যিনি পশ্চিমা অনেক দেশ জয় করেছিলেন। যার মৃত্যুতে পশ্চিমারা স্বস্তির নিশ্বাস নেয়, পশ্চিমারা তার মৃত্যুর সংবাদের আনন্দে সকল গীর্জায় একইসাথে একইসময় ঘন্টা বাজিয়ে সুখের বার্তার জানান দেয় সেই সাথে চলে মহা আনন্দ উৎসব যা কয়েকমাস ধরে চলেছিলো। অথচ মিডিয়া এই মহান সুলতানকে দেখিয়েছে শুধু হেরেম সুলতান হিসেবে যেখানে তার সারা জীবন কেটেছে যুদ্ধের ময়দানে আর ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে।
*[ইউরোপে ‘বলকান’ নামক একটি অঞ্চল রয়েছে যা উসমানীয় সাম্রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমানে বলকান অঞ্চলের রাষ্ট্র সংখ্যা ১১ টি:
১.আলবেনিয়া ২.বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ৩.বুলগেরিয়া ৪.ক্রোয়েশিয়া ৫.মন্টেনেগ্রো ৬.গ্রিস ৭.ম্যাসিডোনিয়া ৮.সার্বিয়া ৯.মলডোভা ১০.রোমানিয়া ১১.স্লোভেনিয়া।
ইউরোপের এই দেশগুলো একসময় ছিল প্রতাপশালী মুসলিম সালতানাত উসমানীয়দের]*
নেই আজ ভারত উপমহাদেশে ‘আলাউদ্দিন খিলজি’ যার সাহসের খাতিরে টিকে ছিলো ভারত।
*(কিন্তু এই অসীম সাহসী সুলতানকে বলিউডে দেখানো হয়েছে এক নোংরা লোভী সুলতান হিসেবে আর দুর্ভাগ্যবশত আমরা কিছু মুসলিম তা সত্য বলে মেনে নিয়েছি)*
নেই আজ তুর্কী আফগানি সেনা ‘বখতিয়ার খিলজি’ যিনি শুধু বিহার না জয় করেছিলেন বাংলাও।
*(বাংলায় তখন রাজা লক্ষন সেনের রাজত্ব ছিলো বখতিয়ার খিলজি তার হাত থেকে বাংলা জয় করেন এবং ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন)*
নেই আজ ভারত বিজেতা “সম্রাট বাবর”।
*(লোদী বংসের ইব্রাহীম লোদীর সাথে যুদ্ধে জয়ী হয়ে ভারতবর্ষে এক শক্তিশালী সালতানাত কায়েম করেন তিনি যা টিকি ছিলো পরবর্তী চারশত বছর)*
নেই আজ “দ্য গ্রেট” খ্যাতি পাওয়া ‘সম্রাট আকবর দ্য গ্রেট’।
নেই আজ তৎকালীন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সৌখিন মানুষ ‘সম্রাট শাহাবউদ্দিন মুহাম্মদ খুরররাম’।
*(যাকে আমরা সম্রাট শাহজাহান নামে চিনি)*
নেই আজ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী ‘সম্রাট আওরঙ্গজেব’। যার রাজত্বকালে বিশ্বের সবথেকে ধনী দেশ হিসেবে শীর্ষে ছিলো “ভারতবর্ষ”
*(তখনকার ভারতের এক রুপি ছিলো ব্রিটিশের কয়েক পাউন্ড)*
আজ তারা নেই বলেই আমাদের এই অবস্থা। আজ তারা নেই বলেই আমরা মুসলিমরা এতো অত্যাচারিত এতো নিপীড়িত এতো অবহেলিত।
নেই আজ ‘ইমাম হাসান এবং হুসাইন(রা.)’
নেই আজ ‘ইমাম আবু হানিফা(রহ.)’
নেই আজ ‘ইমাম হাম্বলী(রহ.)’
নেই আজ ‘ইমাম বুখারী(রহ.)’
নেই আজ ‘ইমাম হাসান বসরী(রহ).’
নেজ আজ ‘ইমাম গাজ্জালী(রহ)’
নেই আজ “ওলীদের সর্দার” খ্যাতি পাওয়া বড় পীর ‘আব্দুল কাদের জিলানী(রহ.)’
নেই আজ ‘মইনুদ্দিন চিশতী(রহ.)’
নেই আজ ‘শাইখ ইবনুল আরাবী(রহ.)’
নেই আজ ‘আবুল হাসান সাধেলি(রহ.)’
নেই আজ ‘শামস তাবরীজ(রহ.)’
নেই আজ ‘মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি(রহ.)’
*[পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবি; যার কাব্য এখনো অনেক বিখ্যাত মানুষদের মুখে শোনা যায়]*
নেই আজ ‘শাইখ এদেব-আলী(রহ.)’
নেই আজ ‘নিজামউদ্দিন আউলিয়া(রহ.)’
নেই আজ ‘শাহ জালাল(রহ.)’
নেই আজ ‘শাহ পরান(রহ.)’
তাইতো আজ আমার ধর্মের এই অবস্থা, তাইতো আজ আমার ধর্ম এতো বিকৃত।
নেই আজ “গনিতবিদদের” শীর্ষে থাকা ‘মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল খাওয়ারিজমি’ যিনি প্রথম গনিতে ‘শূন্য’ সংখ্যাটি যোগ করেছিলেন(এর আগে রোমান সংখ্যা ব্যবহার করা হতো আর আমরা সবাই জানি রোমান সংখ্যায় শুন্য নেই)..। তার সবথেকে বড় অবদান হলো “বীজগণিত” যার ইংরেজি শব্দ ‘অ্যালজেবরা’ এই অ্যালজেবরা শব্দটি এসেছে তার এক গনিত বইয়ের শিরোনাম “আল জাবর” থেকে। পশ্চিমারা আল-জাবরকে অ্যালজেবরা বলতো। তারা আল-জাবর শব্দটা উচ্চারণ করতে পারতো না..।
*[আল-জাবর --> অ্যালজেবরা]*
নেই আজ বিশ্বখ্যাত “গনিতজ্ঞ” ‘ওমর খৈয়াম’ যিনি এই বীজগণিত ও “ত্রিকোনমিতিকে” বহুদূর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন।
নেই আজ ‘আল বাত্তানি’ যিনি “ত্রিকোনমিতিকে” আরও আধুনিক করে তুলেন এবং তার লেখা বইয়ের তথ্য অনুযায়ী প্রাচীন মসজিদগুলো সঠিক ভাবেই কেবলা মুখ করে বানানো হয়।
*[আপনি পুরনো মসজিদগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন। খালি ময়দানে বা ঘন জঙ্গলে কোনদিকে কাবা/কেবলা তা আপনি কিভাবে বুঝবেন? কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখবেন এই প্রাচিন মসজিদগুলো ঠিকই কেবলামুখি করা]*
নেই আজ একাদশ শতাব্দীর “জ্যোতির্বিজ্ঞানী” বা “মহাকাশ বিজ্ঞানী” ‘আল বিরুনী’ যিনি প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন পৃথিবী “দিনরাত চব্বিশ ঘন্টা ঘুরছে” এবং প্রাচীন গ্রিক জ্যোতির্বীদ “টলেমির” ভুল সংশোধন করেছেন।
*[বিঃদ্রঃ- টলেমি বলেছিলো পৃথিবী ঘুরে না পৃথিবী স্থীর এই তথ্য আল বিরুনী ভুল প্রমাণ করার আগপর্যন্ত সবাই বিশ্বাস করতেন]*
ঠিক এই সময়ই প্রাচীন গ্রিকদের তৈরি “এস্ট্রোলেব”(তারার গতিপথ নিয়ন্ত্রিত করে নদিপথ চেনা)মুসলিম বিজ্ঞানীরা সংস্করণ করেন যা ১৭-শ শতাব্দী পর্যন্ত ব্যবহার হয়েছিলো।
*[এই যন্ত্রের সাহায্য নাবিকরা জাহাজ চালাতো]*
নেই আজ সেই মুসলিম বিশিষ্ট “ভূগোলবিদেরা” যারা “ক্রিস্টোফার কলম্বাসের” আবিষ্কার “পৃথিবী সমতল” এই তথ্য ভুল প্রমাণ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো আবিষ্কার করেছিলেন “পৃথিবী গোল” এর আগে ভাবা হতো পৃথিবী সমতল।
নেই আজ বিশিষ্ট “চিকিৎসাবিদ” ‘জাকারিয়া আল রাজি’ যিনি গ্রিক চিকিৎসাবিদের(“গ্যালেনের”) ব্যর্থতাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন করে তিনি সফল হয়েছিলেন।
নেই আজ “বিশ্বখ্যাতি আধুনিক চিকিৎসাবিদ” ‘ইবনে সিনা’ যিনি প্রথম “নিরীক্ষামূলক” ঔষধ আবিষ্কার করেন। যিনি প্রথম প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন রোগের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ঔষধ আবিষ্কার করেন। তার লেখা বই “আল কানুন” বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয় এবং পুরো পৃথিবী এতে উপকৃত হয়। কেনো এই বই এতো ভাষায় অনুবাদ করা হয়? কি আছে এই বইয়ে? এই বইয়ে আছে - অ্যানেসথিশিয়া, স্তন ক্যান্সার, জলাতঙ্ক, বিষক্রিয়া, আলসার, কিডনি ও যক্ষার মতো বিভিন্ন রোগের বর্ননা ও তার প্রতিকারের কথা। এছাড়াও আরও আধুনিক রোগের তথ্য সহ সেই রোগের প্রতিকারের কথাও রয়েছে। এই বইটিকে সম্পূর্ণ ভাবে চিকিৎসাশাস্র সংক্রান্ত এক পূর্নাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া বলা হয়। বর্তমান চিকিৎসা ক্ষেত্রেও তার অনেক অবদান রয়েছে। এছাড়াও তিনি সর্বপ্রথম শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যকার যোগসূত্র নিয়ে আলোচনা করেন এবং প্রমান করেন মনের ভেতরে থাকা নেতিবাচক ধারনাগুলো বিষক্রিয়া এবং ব্যথার মতোই শরীরে ক্ষতি করে। কিন্তু এখন দাবি করা হয় এটি প্রথম আবিষ্কার করেন ফ্রয়েড এবং জাং।
নেই আজ “পদার্থবিদ” ‘ইবনে হাইসাম’ যিনি বিজ্ঞানী “টলেমির” ধারনা ভুল প্রমান করেন। তিনি প্রথম আবিষ্কার করেন “যে সামনে থাকা বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে”। কিন্তু এর আগে সবাই “টলেমির” দেওয়া ভুল তথ্যই গ্রহন করে ছিলো। টলেমি বলেছিলো- “আমাদের চোখ থেকে আলো নির্গত(বের) হয়ে সামনের বস্তুর ওপর প্রতিফলিত হয়ে আবার তা চোখে ফিরে আসে”(কি খুব হাস্যকর তথ্য তাইনা!)। শুধু এইনা বর্তমানে ক্যামেরাও “ইবনে হাইসামের” এক আবিষ্কারকে অনুসরণ করেই বানানো হয়েছে..।
তাদের হাত ধরেই আজকের এই আধুনিক বিজ্ঞানীদের জন্ম হয়েছে কিন্তু আফসোস আজ কোথাও তাদের নাম নেই। আর সবথেকে বড় কষ্টদায়ক কথা হচ্ছে আমরা মুসলিমরাই আমাদের গৌরবময় ইতিহাস জানিনা। কি ছিলো না আমাদের হা..! কোথায় ছিলাম আর এখন কোথায় আছি..!
তাই আমার সামান্য প্রচেষ্টায় ছোট্ট একটা স্ট্যাটাসের মাধ্যমে আমি আমাদের ইসলামের সোনালী যুগের বীরদের থেকে শুরু করে ইসলামের জ্ঞানী-গুনীজনদের কথা তুলে ধরেছি। কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
বিঃদ্রঃ- যারা বিশ্বাস করছেন না তারা উপরে থাকা সেই মহান মহান ব্যক্তিদের নিয়ে একটু পড়াশোনা করবেন তাহলেই সত্যটা জানতে পারবেন। আর প্রথম চার সাহাবী/খলিফার সম্পর্কে কিছু বলিনি কারন আমরা সবাই তাদের সম্পর্কে টুকটাক জানি।
সংগ্রহঃ রাহাত ইব্রাহিম
0 Comments